HSC Routine 2015 Download

HSC Routine 2015 Download :

HSC Routine 2015 Download

 Click Here To Download Or See


অনলাইন আয়ের এ পথ, সে পথ আপনি যাবনে কোন পথে

অনলাইন আয়ের এ পথ, সে পথ আপনি যাবনে কোন পথে – কিছু টিপস সহ রিভিউ

আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন ।  আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো। ভালো থাকাটাই সবসময়রে প্রত্যাশা । ইতিপূর্বে অনলাইন আয়ের বিভিন্ন নির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। কিন্তু তাতে কতজন উপকৃত হয়ছেন জানিনা । আমার টিউনের মাধ্যমে  কেউ উপকৃত হয়েছেন কিনা, না হতে পারলে কোথায় সমস্যা, আর সমাধান কিভাবে, সেসব নিয়ে আলোচনা   আজকের এ টিউনে । কে কতটুকু আপডেট হয়েছেন তা আজ না বলে যাবেননা ।  আর আপনি কোন পথে কিভাবে সফল হয়েছেন তার কিঞ্চিত অভিজ্ঞতার কথাও শেয়ার করতে পারেন । 

অনলাইন আয়ের বহু পথ রয়েছে । কোন পথ আপনার জন্য ভালো তা যাচাই বাছাই করে কাঙ্খিত পথ বেছে নেওয়ার দায়িত্ব একান্তই আপনার । তবে আপনাকে সহযোগীতার দ্বার সবসময় খোলা । পর্যাপ্ত নির্দেশনা আমার অনলাইন আরনিং সাইটও আপনাকে কিঞ্চিত সহযোগীতা করতে পারে । আপনি ফ্রীল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কতটুকু  সফল, কতটুকু সফল আপনি ওয়েব সাইটে এসইও করে, আপনি এখন কতটুকু পারেন এফিলিয়েট মার্কেটিং, কতটুকু পারেন ইমইেল মার্কেটিং, গুগল এডসেন্স-এ আপনার সফলতা এখন কোন র্পযায়ে তা মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে পারেন বিস্তারিত । 

যারা মার্কেটপ্লেসে বিড করে করে কাজ পাচ্ছেনা না, তাদের জন্য নির্দেশনা সম্বলিত কিছু টিপস আমার সাইটে গেলে জানতে পারবেন । আর এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত টিউন করার চেষ্টা করবো ।  আশা করি দ্রুত ফল পাবেন । অনেকে বিরক্ত হয়ে সব ছেড়ে দিয়ে ফেসবুকে বসে থাকেন ।  কোন কিছু শিখা বা করার ব্যপারে একেবারেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন । তাদেরকে বলবো কোন ক্ষেত্রে আপনি সফল হতে না পারলে তবুও ধৈর্য হারা হবেননা ।

সব কাজের পাশাপাশি আপাতত ব্লগস্পট দিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করুন । গুগল আপনাকে এতবড় একটু সুযোগ দেয়া সত্তেও আপনি সেটি কাজে লাগাতে পারছেননা। আমি এটাকে খুব র্কাযকরী একটা পথ বলে মনে করি । অনেকেই ব্লগস্পট সাইট দিয়ে আয় করছে, তাদের আয়ের পরিমাণ এতটাই বেশী যে তা অবিশ্বাস্য । অথচ শুধু ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে ভালো একটি সাইট তৈরী করেও অনেককে শেষ পর্যন্ত আশা বাদ দিতে দেখেছি। শুধু তাই নয় গুগলে বিভিন্ন কীওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলে ব্লগস্পট সাইটই অনেক ক্ষেত্রে একেবারেই প্রথমে দেখায়। আমরা হয়তো ইতিমধ্যে বিষয়টি লক্ষ্য করেছি ।  তাই গ্রহণযোগ্য কনটেন্ট না থাকলে ডোমেইন হোস্টিং নিয়েও ওয়েবসাইট চালিয়ে আপনি বিফলে যেতে পারেন । আবার গ্রহণযোগ্য কনটেন্ট থাকলে ব্লগস্পট সাইট কিংবা আরো অন্যান্য  সাবডোমেইন ভিত্তিক সািইট দিয়েও আপনি সাফল্যের র্শীষে উঠে যেতে পারেন । আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল এর লিঙক এর মাধ্যমে আরো ভালোভাবে বুঝে নিতে পারেন  অথবা সরাসরি ইউটিউব থেকেও দেখে নিতে পারেন  ।  যথেষ্ট সময় দিয়ে এ পথে কাজ করে কাঙ্খিত সাফল্যের দাবীদার আপনিও হতে পারেন । শুভ কামনা রইলো । 

ডোমেইন নিয়ে হোক অথবা ফ্রী হোক আপনার সাইটে বিভিন্নভাবে ভিজিটর আনার সবগুলো প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করুন । ভিজিটর আনার কয়েকটি উপায় নিয়ে  চলুন এবার একটু আলোকপাত করি । 

১। আপনার নিজের একটি ব্লগ সাইট থাকলে সাইটটিতে  নিয়মিত পোস্ট করুন । 

২। আপনার সাইটে পোস্ট করার পাশাপাশি হাবপেজে  মাঝে মাঝে আর্টিকেল পোস্ট করুন। এ সাইটে সারা বিশ্ব থেকে অনেক অনেক ভিজিটির আসে ।  তাই ভালো একটি  আর্টির্কেল  পোস্ট করে  সবশেষে আপনার  সাইটের লিংক দিয়ে দিবেন, তাতে অনেক বেশী ভিজিটর পাবেন  । 

৩। আপনার সাইটের লিংক ফেসবুক, টুইটার ও লিংকডইনে সাবমিট  করুন । 

৪। বিভিন্ন ব্লগে আপনার সাইটের রিভিউ দিন । 

৫। কমেন্টের মাধ্যমে সাইটের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যান । 

৬। বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে পোস্ট করুন । 

৭। নতুন কোন পোস্ট করে তার লিংক দিয়ে সোশ্যাল বুকর্মাকিং করুন । ডিগ, ডিলিসিয়াশ, স্টাম্বলআপঅন, রেডিট খুবই বিখ্যাত সোশ্যাল বুকর্মার্কিং সাইট । তাই নিয়মিত সোশ্যাল  বুক মার্কিং এর তালিকায় এগুলোকে বেশী প্রাধান্য দিন । 

উপরোক্ত নিয়মগুলো অব্যাহত রাখুন, তাতে আপনার সাইটে ভিজিটর নিয়মিত আসবে ।  


অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে নিয়মিত বিড করে যান, সেখানেও কাজ পাওয়ার যথেষ্ঠ সম্ভাবনা রয়েছে।   যেসব মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত একটিভ থাকবেন । 

১। ওডেস্ক 
২। ফ্রীলেন্সার
৩। ইল্যান্স
৪। গুরু
৫। মাইক্রোওর্য়াকাস


যেসব আয়ের পদ্ধতগিুলো অনুসরণ করে আপনি সফল হতে পারেন-

১। ব্লগিং 
২। এসইও
৩। আউটর্সোসিং
৪। গুগল এডসেন্স 
৫। ফরেক্স ট্রেডিং
৬। এফিলিয়েট মার্কেটিং 
৭। ইমেইল মার্কেটিং 
৮। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

প্রাথমিক কয়েকটি ক্ষেত্রে কাজের জন্য যেসব কাজে কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেই সেসব কাজে চেষ্টা করতে পারেন ।  কাজগুলো নিম্নরূপ-

১। অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ডাটা এন্ট্রির কাজ
২। ফ্রি সাইট তৈরী করে নিজের সাইটে ব্লগিং করে
৩। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে
৪। ইমেইল মার্কেটিং করে
৫। ফরেক্স ট্রেডিং করে

এসব কাজে প্রাথমিক কাজের পদ্ধতি জানতে পারলেই আপনি নিজে নিজে করতে পারবেন ।
শুধু আর্টিকেল লিখে আয় করার পথ থাকলেও সেক্ষেত্রে কিঞ্চিত দক্ষতার প্রয়োজন রয়েছে ।

শুধু আর্টিকেল লিখে আয় করতে চাইলে কিছু নির্ভরযোগ্য সাইট আছে । পূর্বে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে ।


 পাশাপাশি আরো যেসব কাজে দক্ষতা ছাড়া আপনি করতে পারবেননা, তা নিম্নরূপ-

১। অনলাইন মার্কেট প্লেসে ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট
২। প্রোগ্রামিং এর কাজ
৩। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
৪। মোবাইল এ্যাপস ডেভেলপমেন্ট
৫। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট

উপরোক্ত কাজসমূহ করতে যথেষ্ট দক্ষতার প্রয়োজন, আর তাই  প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন না করে ও এসব কাজে অভিজ্ঞ না হয়ে  এপ্লাই করা উচিত নয় ।


আপাতত যেসব কাজে কিঞ্চিত দক্ষতা হলেই শুরু করা সম্ভব, আপনি সেটা থেকেই কাজ শুরু করতে পারেন। পাশাপাশি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারেন ।  দক্ষতাবিহীন শুধু টাকা খরচ করে একটি ওয়েব সাইটের পেছনে সময় দিয়ে কাজ শুরু করা নিতান্তই কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার ।  প্রাথমিক  অবস্থায় আপনি টাকা খরচ না করে শুধু ব্লগস্পটে আপাতত চেষ্টা শুরু করুন ।  অনলাইনে আয়ের পথ  তৈরী করুন ঘরে বসইে ।  প্রয়োজনে বিভিন্ন ভিডিও টিউটারিয়াল এর সাহায্য নিন, আমি চেষ্টা করবো সহযোগীতা করতে ।   


অনলাইন আয় নিয়ে শুনতে শুনতে যেন মাথার চুল প্রায় সব উঠে গেছে । লোকজন এখনি ভয় দেখায়, ভাই আপনিতো  বিয়ে  করতে পারবেন না ।  আমিও অনেকটা হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম ।  এখন আমার কাছে মনে হয় যার চুল নেই তার যেন কিছুই নেই ।  যাই হোক এসব নিয়ে এখন আর  ভাবিনা ।  এ বিষয়ে কারো কাছে নতুন কোন র্ফমুলা থাকলে তাও আমাকে জানাতে পারেন  ।  যে  কারণেই চুল পড়ে যাক আমি আশা করবো শুধু উলুবনে মুক্তা ছড়িয়ে  এখন আর  কেউ সময় নষ্ট করবেন না ।  পাশাপাশি রাতারাতি বড় লোক হওয়ার স্বপ্নও দেখবেননা ।  বিপথে গিয়ে মাথার চুল হারানোর মত দুকুল হারাবেন না । অন্তত একটি বিষয় নিয়ে যাতে আপনি ব্যস্ত থাকতে পারেন তবে আপনি আশানুরুপ ফল  পাবেন  এটা নিশ্চিত ।  মাথার চুল হারালে পুনরায় চুল গজানোর গ্যারান্টি হয়তো নেই  তবে অনলাইন-এ কিছু দিয়ে আয় করতে  পারবেন এটা বলতে পারি নির্দিধায়  ।

আরো বিস্তারিত আমার অনলাইন আর্নিং সাইটে ।


সবার জন্য শুভ কামনা রইলো । 

আমার ব্লগ      ।।       ফেসবুক পেজ      ।।      ফেসবুকে আমি    ।।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 

ফেসবুক আমাদের যা দিয়েছে আর যা কেড়ে নিয়েছে

ফেসবুক আমাদের যা দিয়েছে আর যা কেড়ে নিয়েছে । 

আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন ।  আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো। ভালো থাকাটাই সবসময়রে প্রত্যাশা ।  সময়ের স্বল্পতার কারণে খুব একটা লেখালেখি করার সুযোগ হয়না । তবুও চেষ্টা করি স্বল্প সময়ে অল্প অল্প কিছু লেখা শেয়ার করতে ।  আর তারই ধারাবাহিকতায় ফেসবুক নিয়ে আজকের এই লেখা ।

প্রযুক্তির কল্যাণে ফেসবুক আজ সর্ববৃহত সামাজিক নেটওয়ার্ক ।  এ নেটওয়ার্ক এখন এতটাই জনপ্রিয় যে, যাবতীয় সামাজিক যোগাযোগ ছাড়াও অনলাইন মার্কেটিং এবং বিভিন্ন যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে এটিকেই বেছে নেয়া হয় ।  সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম একটি মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক আজ প্রতিষ্ঠিত।  কিন্তু ফেসবুকের একদিকে যেমন ভালো দিক রয়েছে, তেমনি রয়েছে মন্দ দিকও । চলুন পর্যালোচনা করে দেখি বিষয়টি।

ফেসবুকের ভালো দিক-
১। দ্রুত সময়ে তাতক্ষণিক যোগাযোগ
২। সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম
৩। পুরনো বন্ধু / বান্ধবী খুজে পাওয়ার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম ।
৪। নতুন বন্ধু / বান্ধবী তৈরী করার উতকৃষ্ঠ পন্থা ।
৫। অনলাইন মার্কেটিং এর বিশেষ মাধ্যম ।
৬। যেকোন বিষয় শেয়ার করার উল্লেখযোগ্য স্থান
৭। পরামর্শ দেয়া নেয়া এবং গ্রুপের মাধ্যমে আলাপ আলোচনার সুযোগ
৮। একডেমিক বিষয়গুলো বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপের মাধ্যমে জানা এবং জ্ঞানার্জন ।
৯। ছবি, ভিডিও এবং নিজের অবস্থান প্রকাশের তাতক্ষণিক মাধ্যম ।

ফেসবুকের মন্দ দিক-
১। ফেসবুকের মূল উদ্দেশ্য ব্যহত করে ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার সুযোগ
২। অপরিচিত লোকের সাথে বন্ধুত্ব করে বিপথগামী হওয়ার আশঙ্কা প্রচুর
৩। অপরিচিত বন্ধু বান্ধব তৈরী করে তাদের সাথে নিজের সব বিষয় শেয়ার করা
৪। ফেসবুকের নেশায় পড়ায় অমনোযোগী অপার সম্ভাবনা
৫। রাত দিন বিভিন্ন স্ট্যাটাস শেয়ারের মাধ্যমে নিজের ব্যক্তিত্বকে তুচ্ছ করার সুযোগ
৬। ফেসবুককে জীবনের অন্যতম অংশ ভেবে নিজের পরিবার পরিজন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আশঙ্কা ।
৭। যখন তখন নিজের প্রয়োজনীয় কাজকে তুচ্ছ করে ফেসবুকেই নিমগ্ন থাকা
৮। পরিবার পরিজনের সাথে একসাথ হলেও ফেসবুকের নোটিফিকেশন, লাইক দেয়া, কমেন্টস করার মাধ্যমে কাছাকাছি থেকেও দূরবর্তী  স্থানের মানুষ হতে হয় ।
৯। ফেসবুকের পরিচিত / অপরিচিত সদস্যরা মাঝে মাঝে বিভিন্ন অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে ফলে সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় সৃষ্টি হয় ।
১০। ভুয়া আইডি তৈরী করে ফেসবুক ব্যবহারের মাধ্যমে অসামাজিক কার্যকলাপ বাড়ার আশঙ্কা ।
১১। সর্বোপরি সাফল্যের পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কাঙ্খিত পথে সে সময় দেয়া প্রয়োজন, শুধুমাত্র ফেসবুকেই সে সময় দিয়ে ব্যর্থতার পাল্লা ভারী হওয়ার যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে ।


বাবা মা ভাই বোন সবাই একসাথ হলেও বেশীরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় ভাই স্ট্যটাসে কমেন্ট করা নিয়ে ব্যস্ত, বোন ছুব আপলোড নিয়ে ব্যস্ত আবার বাবা কিংবা মা ফোনে কথা বলা নিয়ে ব্যস্ত ।  একসাথে দেখেও সবাই দূরে দূরে । এমন অবস্থা শুধু পরিবারেই নয়, বন্ধু বান্ধবদের সাথে আড্ডা দেওয়ার প্রাক্কালেও পরিলক্ষিত হয় ।  এমন অবস্থা তৈরীরর পেছনে ফেসবুকের যথেষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে ।

ফেসবুক একদিকে যেমন দিয়েছে বেগ, তেমনি কেড়ে নিয়েছে আবেগ । ফেসবুকের কল্যাণে আমরা আজ আমাদের পরিবার পরিজন থেকেও দূরে সরে গিয়েছি ।  পরিবারের লোকজন আমাদের কাছ থেকে কাঙ্খিত সময় পায় না ।  ফলে সামাজিক অবক্ষয়, পাবারিক ভাঙ্গন এসব প্রকট হয়ে পড়ে । পাশাপাশি ফেসবুকের নেশায় মত্ত হয়ে আজকের তরুণ সমাজ পড়াশোনা থেকেও দূরে সরে যায়, ফলে তাদের মেধাটাও ভিন্নখাতে প্রবাহিত হচ্ছে ।  এতে কাঙ্খিত মেধাবী ঝড়ে পড়ছে এবং ফেসবুকের নেশা ছাড়তে না পেরে আমাদের তরুণ সমাজ পর্যায়ক্রমে আরো অবক্ষয়ের দিকেও ধাবিত হতে পারে ।  তাই প্রযুক্তির কল্যাণে ফেসবুকের কাঙ্খিত ব্যবহার নিশ্চিত করা প্রয়োজন ।

ভালো কাজে ফেসবুক ব্যবহার যেন আমাদের সবসময়ের প্রত্যাশা হয় ।   ফেসবুককে নেশার বস্তু না বানিয়ে আমাদের স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা যেন এটাকে তাদের কল্যাণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে, সামাজিক যোগাযোগের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে তার মূল্যায়ন যেন করা হয়, আমরা যেন এ ফেসবুককে সামাজিক অবক্ষয়ের কারণ না বানিয়ে সুষ্ঠু সুন্দর সমাজ নির্মাণের মূল চালিকা শক্তি হিসাবে ব্যবহার করতে পারি এমন প্রত্যাশাই থাকুক সব সময়ের জন্য ।  

একটি গ্লাসে যেমন মদ খাওয়া যায়, তেমনি খাওয়া যায় বিশুদ্ধ পানি ।  পানি কিংবা মদের জন্য  যেমন কোনভাবেই গ্লাসকে দায়ী করা যায়না, তেমনি মন্দ কাজে ব্যবহারের জন্য দায়ী করা যাবেনা ফেসবুককে।  সুতরাং সচেতন হতে হবে আমাদের সবাইকে ।

আপনি কি গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজ করেছেন? হয়তো হ্যা, হয়তোবা না ।  কিন্তু আরেকটি ট্যাব-এ হয়তো আপনার ফেসবুক খোলা পড়ে আছে, ঠিক এখনই ।  যদি তাই হয়ে থাকে তবে মিলিয়ে নিন, সচেতন কি এখনি হবেন নাকি আরো পরে ।  যিদিও আমার নিজেরটাও এখন খোলা ।  তবে, সমস্যা কোথায় সেটা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন ।  অনেক ধন্যবাদ ।

সবার জন্য শুভ কামনা রইলো । 

আমার ব্লগ      ।।       ফেসবুক পেজ      ।।      ফেসবুকে আমি    ।।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 

ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোডের সবগুলো পদ্ধতি

এক নিমেষেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোডের সবগুলো পদ্ধতি জেনে নিন । 

আসসালামুআলাইকুম । সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন সবাই । ব্যস্ততার কারণে দীর্ঘদিন ধরে লেখালেখি করা হচ্ছে না । বহুদিন পর আজ আবার হাজির হয়েছি, চেষ্টা করবো নতুন কোন টিপস দিতে ।  ইতিপূর্বে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার অনেক পদ্ধতি সম্পর্কে আপনারা অনেকেই অবগত হয়েছেন ।  আজ সবগুলো পদ্ধতি নিয়ে আলোকপাত করবো । সব পদ্ধতি জানা থাকলে সময়ে সময়ে আপনার সুবিধা মত যেকোন পদ্ধতি প্রয়োগ করে কাঙ্খিত ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন ।  চলুন দেখে নিই কি কি পদ্ধতি আছে, জানা আছে কয়টি, আর অজানা আছে কয়টি । 

প্রথম পদ্ধতি :

আপনার কম্পিউটারে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন ।  অতপর যথন ভিডিও প্লে করবেন অটোমেটিক ডাউনলোড অপশনটি পাবেন । আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে, ফ্ল্যাশ প্লেয়ার যথাযথভাবে ইন্সটল করা আছে ।  যদি ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার সফটওয়্যারটি না থাকে তবে নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন । 


আর যদি ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি ইন্সটল করা না থাকে, তবে নিচের লিংক থেকে ফ্ল্যাশ প্লেয়ারটি ডাউনলোড করে নিন ।  



দ্বিতীয় পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে আপনি যখন ইউটিউব এর কোন ভিডিও প্লে করবেন, তখন ইউটিউব এর লিংক এর শুরুতে ss বসিয়ে দিয়ে এন্টার দিন । তাহলে ভিডিও ডাউনলোড এর আরেকটি সাইট ওপেন হবে । সেখান থেকে কাঙ্খিত ফরমেটে ক্লিক করলেই আপনার সেই ফাইলটি ডাউনলোড শুরু হবে ।  নিচের নির্দেশনা গুলো অনুসরন করে এ পদ্ধতিটি প্রয়োগ ধাপে ধাপে প্রয়োগ করুন । 

ইউটিউবে গিয়ে কাঙ্খিত ভিডিওটি ওপেন করুন । 
তারপর www. এর স্থলে ss টাইপ করে এন্টার দিন । 











কোন অপশন আসলে Proceed Anyway তে ক্লিক করুন । 








তারপর আপনার পছন্দমত ফরমেট-এ ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে । 


তৃতীয় পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে নিচের লিংক থেকে ইউটিউব ডাউনলোডার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন । তারপর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন ।  আপনার ভিডিও লিংকটি কপি করে পেস্ট করে তারপর  ডাউনলোডে ক্লিক করুন ।  নিচের নির্দেশনা গুলো অনুসরন করে এ পদ্ধতিটি প্রয়োগ ধাপে ধাপে প্রয়োগ করুন । 

নিচের লিংক থেকে ইউটিউব ডাউনলোডারটি ডাউনলোড করে নিন । 


তারপর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন । 

এখন ইউটিউবে গিয়ে কাঙ্খিত ভিডিওটি ওপেন করুন । তারপর শেয়ার বাটনে ক্লিক করলে একটি লিংক পাবেন । 












লিংকটি কপি করে ইউটিউব ডাউনলোডার সফটওয়ারে গিয়ে পেস্ট করুন । 













তারপর ডাউনলোডে ক্লিক করলেই কাঙ্খিত ভিডিওটি ডাউনলোড শুরু হবে । 

চতুর্থ পদ্ধতি :

আপনার ব্রাউজার এর এড্রসবারে কাঙিখত ভিডিওটির লিংক কপি করুন । 
তারপর নিচের লিংকে ক্লিক করে একটি সাইট ওপেন করুন ।



কপি করা ভিডিও লিংকটি এখানে পেস্ট করে Go-তে ক্লিক করুন । 










এবার কাঙ্খিত ফরমেটে ক্লিক করে ভিডিও কনভার্ট ও ডাউনলোড করতে পারবেন । 


পঞ্চম পদ্ধতি :

এ পদ্ধতিতে ওয়ান ক্লিক ডাউনলোডার ব্যবহার করে মজিলা ফায়ারফক্সের মাধ্যমেই আপনি ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন ।  এজন্য আপনার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার-এ Alt+T প্রেস করুন অথবা টুলস-এ ক্লিক করুন । তারপর Add-ons-এ ক্লিক করে 1 Click youtube Video Download লিখে সার্চ দিন । 










Add-onsটি ইন্সটল করে মজিলা ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন । ব্যাস হয়ে গেলো এখন আপনার ব্রাউজারে প্লাগইনসটি শো করবে এবং এখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আপনি ইউটিউব এর যেকোন ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন । 


ষষ্ঠ পদ্ধতি :

নিচের লিংকটির মাধ্যমে ড্রপবক্স থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন । 


ডাউনলোড হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ওপেন করুন । 









এখানে Add Download এ ক্লিক করলে আরেকটি ডায়ালগ বক্স আসবে । 









এখানে ইউটিউব এর ভিডিও লিংকটি কপি করে পেস্ট করে Download Now বাটনে ক্লিক করলেই আপনার কাঙ্খিত ভিডিওটি ডাউনলোড হতে থাকবে । 



এর বাইরে আরো অনেক পদ্ধতি থাকতে পারে । তবে আপাতত আমার আর জানা নাই । 


আজ তাহলে এ পর্যন্তই । আবার আরেকদিন হাজির হবো নতুন কোন লেখা নিয়ে।  সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন । 

আর আমার অনলাইন আর্নিং সাইট থেকে শেষবারের মত ঘুরে আসবেন । 


সবার জন্য শুভ কামনা রইলো ।


আমার ব্লগ      ।।       ফেসবুক পেজ      ।।      ফেসবুকে আমি    ।।


সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 

Computer Hardware and Troubleshooting Tips

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ । আশা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন ।  কম্পিউটারের স্পীড বাড়ানোর জন্য ইতিপূর্বে বিভিন্ন টিপস দেয়ার মাধ্যমে আপনাদের সহযোগীতা করার চেষ্টা করেছি । আজ আলোচনা করবো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বিষয়ে এবং এ সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান এর পথ নিয়ে ।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি । 

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কি?
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার- এক কথায় কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস ও আউটপুট বিভাইসসহ অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সকল যন্ত্রংশকে একসাথে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বলা হয় । 

কম্পিউটার হার্ডওয়্যারের প্রয়োজনীয় বিষয় সমূহ-

কম্পিউটারের ইনপুট ডিভাইস সমূহ-
১. কী বোর্ড
২. মাউস
৩. জয়স্টিক
৪. স্ক্যানার

কম্পিউটারের আউটপুট ডিভাইস সমূহ-
১. মনিটর 
২. স্পিকার
৩. প্রিন্টার 
৪. প্লটার

বিভিন্ন মাদারবোর্ডের গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট সমূহ-
১. পিসিআই স্লট, আইএসএ স্লট, এজিপি ও এক্সপ্রেস স্লট
২. র‌্যাম স্লট 
৩. বায়োস
৪. সিমস ব্যাটারী 
৫. প্রসেসর স্লট 
৬. হীট সিঙ্ক
৭. পাওয়ার স্লট

















কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এর ক্ষেত্রে এসেম্বলিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ।  চলুন জেনে নিই ১টি কম্পিউটার  এ্যাসেম্বলিং করার পদ্ধতি-

প্রথমে কস্পিউটারের ক্যাসিং এর নিচে পিন বসিয়ে সেখানে মাদারবোর্ড বসাতে হবে । এরপর সতর্কতার সাথে প্রসেসর লাগাতে হবে ।  প্রসেসর লাগানোর পর যথাযথভাবে লক সেট করতে হবে । তারপর হিট সিঙ্ক সম্বলিত কুলিং ফ্যান বসাতে হবে ।  এখন র‌্যাম লাগাতে হবে স্লট ও নচ অনুসরণ করে ।  বিভিন্ন প্রকার র‌্যাম আছে, মাদারবোর্ড অনুযায়ী র‌্যাম পরিবর্তন হয় । এসডি র‌্যাম, ডিডিআর-১, ডিডিআর-২, ডিডিআর-৩ ইত্যাদি । এখন যদিও এসডি র‌্যাম বিলুপ্ত প্রায় তবুও পুরনো পিসিগুলো এখনো সরকারী কিছু অফিস আদালতে গেলেই পাবেন ।  পুরনো পিসির ক্ষেত্রে এজিপি ও সাউন্ড কার্ড স্লট অনুযায়ী আলাদা লাগাতে হতো।  এখনকার পিসি গুলোতে এজিপির পরিবর্তে এক্সপ্রেস স্লট ব্যবহার হলেও, এজিপি এবং সাউন্ড বিল্ট ইন অবস্থায় পাওয়া যায় । তাই এই দুইটি ডিভাইস নিয়ে বাড়তি ঝামেলা করতে হয় না । পাশাপাশি নেটওয়ার্কের জন্য ল্যান কার্ডও বিল্টইন অবস্থায় এখনকার সকল মাদারবোর্ডে পাওয়া যায় ।  কোন কারণে ল্যান পোর্ট নষ্ট হলে সেক্ষেত্রে নতুন ল্যান কার্ড সংযোজনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় ।  যাইহোক, প্রয়োজনীয় ডিভাইস স্লট অনুযায়ী লাগিয়ে তারপর আইডিই ক্যাবল কিংবা সাটা ক্যাবল সে ডিভাইসের সাথে সংযোগ করতে হয় । একপ্রান্ত ডিভাইস (হার্ড ডিস্ক, ডিভিডি রম) এবং আরেক প্রান্ত মাদারবোর্ডে লাগিয়ে পাওয়ার সংযোগ দিতে হবে ।  পাওয়ার সংযোগও দুই রকম পাবেন। সাটার জন্য একরকম এবং আইডিইর জন্য আরেকরকম । আইডিই বিলুপ্ত প্রায় হলেও এখনকার কিছু কিছু মাদারবোর্ডে অন্তত একটা আইডিই পোর্ট দেয়া থাকে ।  পাওয়া ক্যবল লাগানেরা ক্ষেত্রে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন পাওয়ার ক্যাবল ও আইডিই ক্যাবল এর লাল প্রান্ত দুটি অবশ্যই পাশাপশি থাকে ।  সাটা ক্যাবল এর ক্ষেত্রে এরকম কোন প্রতিবন্ধকতা নেই ।  লক অনুযায়ী যথাযথভাবে লাগালেই কাজ করবে ।  বায়োসের ব্যাটারী লাগানো আছে কিনা দেভুন, না থাকলে নতুন একটি ব্যাটারী লাগান ।  অতপর সকল ডিভাইস লাগানোর পর ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস সংযোজন করুন এবং বায়োস কনফিগার করে পাওয়ার অন করে দেখুন, ডিসপ্লে আসলেই আপনি সফল হয়েছেন বলা চলে ।   এখন বায়োস সেটিং করে প্রথম বুট ডিভাইস সিডি/ডিভিডি নির্ধারণ করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে দিন ।  নিজে নিজে করতে গেলেই আপনার অনেক কাজ সহজ হয়ে যাবে, সমস্যা ফেস করলে সমাধানও খুজে পাবেন ।  কোন কাজ না ধরলে সেটা সবসময় সমুদ্রই মনে হবে, আর ধরলে পুকুর এর চেয়েও সহজ মনে হতেই পারে  । 
















এবার চলুন ট্রাবলশ্যূটিং নিয়ে একটু আলোকপাত করি । 


ট্রাবলশ্যুটিং কি : কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান সংক্রান্ত বিষয়কেই এক কথায় ট্রাবলশুটিং বলা হয় ।  

কম্পিউটার এসেম্বলিং এর পর বাকী কাজ উইন্ডোজ সেটআপ দেয়া ।  এজন্য আপনাকে ক¤িপউটার অন করা মাত্রই কীবোর্ড থেকে এফ টু অথবা ডিলিট একসাথে প্রেস করতে হবে। কোন কোন মাদারবোর্ডে এসকেপ অথবা এফ টেন দিয়ে বায়োসে ঢুকতে হয় । অপারেটিং সিস্টেম এর ক্ষত্রে উইন্ডোজ ৯৮ বিলুপ্ত হয়ে গেছে ।  এখন এক্সপিও বিলুপ্ত হওয়ার পথে ।  চলুন অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ নিয়ে আরো একটু বিশদ আলোচনা করি। 

১টি কম্পিউটারে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার পদ্ধতি-

প্রথমে কম্পিউটার অন করতে হবে । ডিসপ্লে আসার সাথে সাথে কীবোর্ড থেকে ডেল (ডিলীট) অথবা এফ টু অথবা এফ টেন অথবা এসকেপ প্রেস করতে হবে বায়োস ওপেন কারর জন্য । বায়োস এ গিয়ে বুট ডিভাইস প্রায়োরিটি অথবা ফার্স্ট বুট ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে ।  ফার্স্ট বুট ডিভাইস Page Up অথবা Page Down অথবা যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন দিয়ে সিডি ডিভিডি নির্ধারণ করতে হবে ।  অতপর কীবোর্ড থেকে F10  দিয়ে  Save করতে হবে । তারপর সিডি/ডিভিডি রমে উইন্ডাজ এক্সপি সিডি ডিভিডি অথবা উইন্ডোজ সেভেন অথবা উইন্ডোজ এইট এর সিডি ডিভিডি দিতে হবে ।  অতপর কম্পিউটার রিস্টার্ট হলে সিডি/ ডিভিডি থেকেই বুট হবে । এন্টার কিংবা যে কোন কী প্রেস করলে সেটআপ চালু হবে । একটির পর একটি স্টেপ অনুসরণ করে সেটআপ কন্টিনিউ করতে হবে । আর সিরিয়াল কী, নাম ও অন্যান্য সেটিং দিয়ে সেটআপ শেষ করতে হবে ।  আপনি বিভিন্ন স্টেপ দেখলে নিজেই বুঝতে পারবেন কি করা লাগবে । 

কম্পিউটার হার্ডওয়্যার & ট্রাবলশ্যুটিং-

১। কম্পিটারের ডিসপ্লে আসছে না, পাওয়ার অন করলে মনিটর মিট মিট করে কিংবা পাওয়ার আসে কিন্তু কিছুই দেখা যায় না ।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা হতে পারে এজিপি কার্ড, এজিপি কার্ড না থাকলে মাদারবোর্ডের বিল্ট ইন এজিপি পোর্ট।  এজিপি কার্ড বা পিসিআই এক্সপ্রেস কার্ড যদি থাকে সেটি প্রথমে খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে টেস্ট করেতে হবে ।  যদি ভালো হয় তাহলে র‌্যাম চেক করতে হবে, র‌্যাম এ সমস্যা হলে বীপ পাওয়া যাবে। র‌্যাম চেক করার পরও ডিসপ্লে না আসলে  প্রসেসর টেস্ট করেত হবে। সর্বশেষে টেস্ট করতে হবে মাদারবোর্ড ।  তবে তার আগে আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ঠিকমত কাজ করছে কিনা তাও নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন । এভাবে সব টেস্ট করার মাধ্যমে মূল সমস্যা বের করা সম্ভব হবে । 


২। কম্পিউটারের উইন্ডোজ ওপেন হচ্ছে না ।  ডেস্কটপ আসার আগেই রিস্টার্ট হয় । 
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে অপারেটিং সিস্টেম এর ফাইল মিসিং হয়েছে।  এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে ।  এজন্য নতুন করে ইউন্ডোজ সেটআপ কিংবা রিপেয়ার দিয়ে সমাধান করতে হবে । 

৩। যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়, কন্ট্রোল প্যানেল কিংবা কনফিগারেশন ওপেন করা যায় না এবং ফোল্ডারের ভিতরে একই ফোল্ডারের সেম কপি তৈরী হয় । 
সমাধান- সম্পূর্ণ ব্যপারটি হয় ভাইরাস জনিত কারণে । এজন্য ক্যাসপারস্কাই বা ভালো কোন এন্ট্রিভাইরাস ইন্সটল করে দেখতে পারেন সমাধান না হলে  নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে হবে।  সেটআপের পরপরই এন্টিভাইরাস দিয়ে কাজ করতে হবে । 

৪। কম্পিউটারের উইন্ডোজ ওপেন হচ্ছে না ।  ডেস্কটপ আসার আগেই এরর মেসেজ আসে। 
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে অপারেটিং সিস্টেম এর ফাইল মিসিং হয়েছে।  এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে ।  এজন্য নতুন করে ইউন্ডোজ সেটআপ কিংবা রিপেয়ার দিয়ে সমাধান করতে হবে । 

৫। কম্পিউটার অন করলেই কিছু লেখা এসে রিস্টার্ট হয়ে যাচ্ছে । 
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে আপনার র‌্যাম।  র‌্যাম ঠিকমত কাজ না করলে, বাস স্পীড এর সমন্বয় না থাকলে এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে কিংবা কম্পিউটার চালু হয়ে হ্যাং হয়ে থাকে ।  এজন্য র‌্যাম পরিবর্তন করুন । 

৬। কম্পিউটারের ডিসপ্লে আসার পর আর কিছু আসে না ।
সমাধান- কম্পিউটারের বিভিন্ন ডিভাইসের ডাটা ক্যবল চেক করে দেখতে হবে । সমাধান না হলে সকল সংযোগ চেক করে দেখতে হবে ।  তারপরও না হলে ধরে নিতে হবে আপনার হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়েছে কিংবা সংযোগ পাচ্ছে না ।

৭। কম্পিউটারে এমএসওয়ার্ডে বাংলা লেখা যাচ্ছে না । 
সমাধান- সম্ভবত আপনার পিসিতে কন্ট্রোল প্যানেলের ফন্ট অপশনে বিজয় ফন্ট ইন্সটল করা নেই।  পাশাপাশি বিজয় সফটওয়ার ইন্সটল করে কাজ করে দেখতে পারেন ।  এজন্য বিজয়ের সিডি থেকে সুটন্নি এমজে ফন্ট কন্ট্রোল প্যানেলের ফন্টের মধ্যে কপি পেস্ট করতে হবে ।     

৮। কম্পিউটার কোন গেম ওপেন হচ্ছে না । 
সমাধান- আপনার গেমগুলো আবার ইন্সটল করতে হবে, গেমের ফাইল মিসিং হলে এমন হতে পারে । তাছাড়া কোন গেইম না চললে উক্ত গেমের রিজিস্ট্রেশন ফাইলটি ওপেন করে ইয়েস দিতে হবে ।  প্যাচ ফাইলটি সি ড্রাইভে পেস্ট করে েিপ্লস করেতে হবে । পাশাপাশি এজিপি সহ সকল রিকোয়ারমেন্ট পূরণ হয়েছ কিনা তাও দেখার বিষয়। সবকিছু ঠিক থাকলে তাহলে গেইমটি ওপেন হবে নিশ্চিত। আর গেম চলার জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম রিকোয়রম্যান্টও আছে কিনা চেক করুন ।  


৯। কম্পিউটারে কাজের মাঝখানে হ্যাং হয়ে থাক, আর কিছু আসে না ।
সমাধান- এজন্য আপনাকে ঠিক হ্যাং অবস্থায় প্রেস করতে হবে Alt+Ctrl+Del, একটি ডায়ালগ বক্স আসবে । সেখানে টাস্ক ম্যানেজারে লগ অফ সিলেক্ট করে ইয়েস দিতে হবে । লগ অফ হয়ে আবার অন হলে কম্পিউটারের ডেস্কটপে  সবকিছু আসবে। 

১০। কম্পিউটার চালু হলে অনেক সময় লাগে ? ষ্টার্টআপে বা ডেস্কটপে একের পর এক প্রোগ্রাম ওপেন হতে থাক । 
সমাধান- আপনার পিসিতে ভাইরাস জনিত সমস্যা আছে কিংবা অতিরিক্ত ফাইল অনেক জমে গেছে। সমাধানের জন্য অতিরিক্ত ফাইল মুছে ফেলুন। আর সাময়িকভাবে সমাধান চাইলে Start এ ক্লিক করে Run এ ক্লিক করুন টাইপ করুন msconfig এবং এন্টার প্রেস করুন । একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে Startup সিলেক্ট করে সবগুলো অপশন ডিজেবল করে দিন এবং ওকে ক্লিক করুন । রিস্টার্ট  করুন এবং রিস্টার্ট হওয়ার পর ডেস্কটপে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করুন। সমাধান নিশ্চিত ।


১১। কম্পিউটার অধিক স্লো হয়ে গেছে, যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন হতে অনেক সময় লাগে। 
সমাধান- এজন্য আপনি অপ্রয়োজনীয় কিছু প্রোগ্রাম কন্ট্রোল প্যানেল এর Add/Remove অপশন থকে রিমুভ করুন । এছাড়া সি ড্রাইভে, যেখানে ইউন্ডোজ ইন্সটল করা আছে সেখানে ইউন্ডোজ ফোল্ডার থেকে টেম্প ফাইলের সকল ফাইল ডিলীট করুন । এছাড়াও প্রিফেচ এবং হিডেন ফাইলের আইএনএফ এর সকল ফাইল ডিলীট করুন । আর সার্চ এর মাধ্যমে সকল folder.htt, desktop.ini, autorun ফাইলসমূহ ডিলীট করুন,তবে অবশ্যই Shift+Delete দিতে হবে। আশা করি আপনার পিসি অনেক ফার্স্ট হবে । পাশাপাশি অতিরিক্ত ফাইলগুলোও মুছে দিন। আরো অধিক পারফরম্যান্স পেতে র‌্যাম বাড়াতে পারেন ।  আপাতত ভার্চুয়াল মেমরী বাড়িয়ে রাখুন । 

   
১২। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার মাঝখানে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হয় কিংবা সেটআপ অর্ধেক হয়ে আটকে থাকে ।
সমাধান- এর প্রধান কারণ হচ্ছে র‌্যাম । আপনাকে র‌্যাম চেঞ্জ করতে হবে । র‌্যামের বাস স্পীড সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে ইউন্ডোজ সেটআপ হবে না । 

১৩। কম্পিউটার চালু হতে বেশী সময় লাগে এবং এরর ম্যাসেজ আসে । 
সমাধান-  আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য র‌্যাম বাড়াতে পারেন । এছাড়াও অন্যান্য ডিভাইস জনিত সমস্যা থাকতে পারে । সবগুলো চেক করে দেখুন । বায়োস থেকে পাওয়র অন সেলফ টেস্ট ডিজেবল করে দিন । অতপর সেভ করুন । 


১৪। কম্পিউটার অন হওয়ার পর একের পর এক এরর  ম্যাসেজ আসে । কোন প্রোগ্রাম ওপেন করা যাচ্ছে না । 
সমাধান- এরর মেসেজ Disable করে রাখুন, অতিরিক্ত ফাইল মুছে ফেলুন, অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার রিমুভ করুন ।  স্টার্টআপের পোগ্রাম অফ করুন । তাতে কাজ না হলে আবার উইন্ডোজ দিন । এরর মেসেজ Disable কিভাবে করবেন তা পূর্বের লেখায় আলোকপাত করা হয়েছে । 

১৫। কম্পিউটারের উইন্ডোতে Folder Option নেই । কনফিগারেশন ফাইল ওপেন করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয় । 
সমাধান- আপনার পিসিতে ভাইরাস আক্রমণ করেছে । এজন্য আপনাকে অপারেটিং সিস্টেম রিপেয়ার সেটআপ না দিয়ে সম্পূর্ণ নতুন করে সেটআপ দিতে হবে । 

১৬। কম্পিউটার  অন হওয়ার পর  ডিভাইস লোড হয়না,  টিভি কার্ড বা ল্যান কার্ড কাজ করছে না । সমাধান- আপনার পিসিতে Driver.sys ফাইলটি মিসিং হয়েছে । এজন্য আপনি কম্পিউটার অন হওয়ার পর স্ক্যান ডিস্ক চালু করুন । যা করতে হবে, সি ড্রাইভের রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ যান । একটি ডায়ালগ বক্স আসবে  সেখানে Scan এ ক্লিক করুন, Check Now ক্লিক করুন । রিস্টার্ট করে স্ক্যান এর জন্য সময় দিন । আশা করি সমাধান হবে । না হলে উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়া উপায় নেই ।  


১৭। কম্পিউটার-এ কোন পেন ড্রাইভ পায় না ।   
সমাধান- আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভের ড্রাইভার ফাইল মিসিং হয়েছে ।  মিসিং ফাইলটি আবার কপি করুন কাজ না হলে উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়া উপায় নেই ।  


১৮। কম্পিউটারের ইউ এস বি পোর্টে পেন ড্রাইভ  লাগালে নিউ হার্ডওয়্যার ফাউন্ড,  পেন ড্রাইভ পায় না। আর পেলেও ওপেন করতে গেলে স্টার্ট আপে একটি নোটপ্যাড অন্য ভাষায় ওপেন হয়ে যায় । পেন ড্রাইভ ওপেন করলে ডাটা এডমিনিসট্রেটরসহ এক্সট্রা ফোল্ডার দেখায় । 
সমাধান- আপনার পিসিতে ইউএসবি ড্রাইভার ফাইল মিসিং হয়েছে, অপারেটিং সিস্টেম রিপেয়ার করতে হবে । আর স্টার্টআপে একটি ফাইল তেরী হওয়া এখন সাধারণ ব্যাপার সকল পেন ড্রাইভ  এর ক্ষেত্রেই । এটি একটি ছোট খাট ভাইরাসের মত। তবে  এ থেকে রেহায় পেতে হলে সবসময় পেনড্রাইভ ওপেন না কের এক্সপ্লোর করুন । রাইট বাটন ক্লিক করে Expand এ ক্লিক করুন । এক্সট্রা ফাইল সবই ভাইরাস এর অন্তর্ভুক্ত । সবচেয়ে ভালো হবে এক্সট্রা ফাইলগুলো ওপেন না করে সাথে সাথে ডিলীট করাটাই, তবে অবশ্যই Shift+Delete দিতে হবে । 

১৯।  কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগিয় ওপেন করলে সব শর্টকাট হয়ে যায় । 
সমাধান- উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে এ সমস্যা সমাধান যোগ্য ।  এ সমস্যাটি এখন সবচেয়ে বেশী লক্ষণীয় ।  এক্ষেত্রে ফোল্ডার অপশন থেকে ভিউ থেকে শো হিডেন ফাইল সিলেক্ট করে আপনার সকল ফাইল দেখতে পারেন আর বাকী শর্টকাটগুলো মুছে ফেলুন ।  আরো বিস্তারিত সমাধান আমার পূর্বের লেখায় আছে । 


২০। কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগিয়ে ওপেন করলে সব ফাইল হিডেন দেখায় । 

সমাধান- উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে এ সমস্যা সমাধান যোগ্য । এক্ষেত্রে ফোল্ডার অপশন থেকে ভিউ থেকে শো হিডেন ফাইল সিলেক্ট করে আপনার সকল হিডেন হওয়া ফাইল দেখতে পারেন ।  আইরিসেট নামক সফটওয়ার দিয়ে হিডেন ফাইল এর এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে পারেন । আরো বিস্তারিত সমাধান আমার পূর্বের লেখায় আছে । 

কম্পিউটারের সমস্যার কথা সব বলে শেষ করা যাবে না, অপারেটিং সিস্টেম ভেদে, কনফিগারেশন ভেদে কম্পিউটারের সমস্যাও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে ।  মাঝে মাঝে কোন কঠিন সমস্যা সংক্ষেপে ঠিক করা গেলেও আবার কোন কোন সহজ সমস্যা অনেক জটিলতার পরও সমাধান করা কঠিন হয়ে পড়ে ।  আপাতত দৃষ্টিতে একরকম সমস্যা মনে হলেও অভ্যন্তরীণভাবে সেটা ভিন্ন রকম সমস্যাও হতে পারে, আবার সে সমস্যার সমাধানও ভিন্ন পথে করা যেতে পারে ।  তাই এ বিষয়ে যেমন বিতর্ক
 তৈরী হতে পারে, তেমনি অন্ত নাও থাকতে পারে গবেষণা শুরু করা হলে । যে পথেই হোক কোনভাবে সমাধান করতে পারাই মূল লক্ষ্য ।  আর সে মূল লক্ষ্যের পথে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা হিসাবে কিঞ্চিত লেখা নিবেদন করলাম আপনাদের সৌজন্যে । আশা করি ভালো না লাগলেও খারাপ লাগবেনা । 

আরো বিচিত্র সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আরেকদিন হাজির হবো, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন । 


সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 





কপি পেস্ট কিংবা কপিরাইট করলে ব্যবসা কি খুব ভালো হয়

কপি পেস্ট কিংবা কপিরাইট করলে ব্যবসা কি খুব ভালো হয় ??? জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন !!!

আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো। ভালো থাকাটাই সবসময়রে প্রত্যাশা ।  আজ আরেকটি সচেতনতা মূলক পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি ।   আশা করি কিছুটা হলেও কাজে আসবে । জনসচেতনতা মুলক পোস্ট হিসেবে বিজ্ঞ মডারেটর এর নিকট অনুরোধ থাকবে ডিলিট না করার, কেননা এমন কপিরাইটের শিকার মডারেটর নিজেও হতে পারেন ।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি ।


প্রিয় পাঠক এবং লেখকবৃন্দ,  আপনারা নিশ্চয়ই জানেন প্রচুর সময় লাগিয়ে একটি লেখা লিখতে কত কষ্ট হয় ।  কিন্তু সে লেখা যদি আর কেউ কপি পেস্ট করে অন্য কোন স্বনামধন্য মাধ্যমে পোস্ট করে তবে কষ্টের পরিমাণটা কেমন হবে।  হ্যা, আমাদের সবার প্রিয় এ কমিউনিটিতে আমি সময় লাগিযে অনেক গুলো পোস্ট করেছিলাম । কিন্তু সে পোস্টগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ১টি পোস্ট কেউ একজন প্রথম আলো ব্লগ-এ পোস্ট করেছেন ।  যা দেখে আমার অনেক কষ্ট লেগেছে ।   আরেকজনের কপি পেস্ট করতে নিশ্চয়ই কোন কষ্টই হয়নি ।   কষ্ট হয়নি সেটা পোস্ট করতে ।  অথচ সে পোস্টটিই আমাকে লিখতে সময দিতে হয়েছিলো ২-৩ ঘন্টা ।  ভাবতে হয়েছে অনেক, তথ্য সংগ্রহ করতে হয়েছে ব্যাপকভাবে । সর্বোপরি এমন ঘটনা ঘটেছে আরো অনেক লেখকদের জীবনে ।  এমন কপিরাইট বা কপি পেস্ট যারা করছেন তাদের ব্যবসাকি খুব ভালো হয়, কেমন তৃপ্তি পান তারা, জানিনা ।  কিন্তু আমরা তৃপ্তি পাবো কিভাবে ।  তৃপ্তিতো দুরের কথা, যত্ন করে সময লাগিয়ে পোস্ট করতেই রীতিমত আগ্রহ হারিযে ফেলব ।  

এমন যারা করেন তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া উচিত ।   কেউকি বলতে পারেন??? বিজ্ঞ টিউনার, লেখক ও পাঠকের প্রতি এর সুষ্ঠু সমাধান ও পরামর্শ  চাইছি । আশা করি কাঙ্খিত পরামর্শ  দিযে কিঞ্চিৎ সহযোগীতা করবেন । 

আপনারা সকলেই জানেন অনলাইন আর্নিং এর এ পথ, সে পথ, আপনি যাবেন কোন পথে শিরোনামে টেকটিউনসে আমার ১০ পর্বের চেইন টিউনসহ কিছু রিভিউ পোস্টও রয়েছে ।   

অথচ এ  চেইন টিউনের পোস্ট গুলোকে কেন্দ্র করে অন্যান্য সাইটে যেসব কপিরাইটমুলক পোস্ট হয়েছে তা নিম্নরুপ-

প্রথম আলো ব্লগে প্রকাশিত কপিরাইট আর্টিকেল - কপিরাইট আর্টিকেল লিংক

এক্সট্রা হেল্প লাইন নামক একটি সাইটে প্রকাশিত কপিরাইট আর্টি
কেল-  কপিরাইট  আর্টিকেল    লিংক  

গ্র্যান্ড হেল্পার নামক সাইটে প্রকাশিত আরেকটি আর্টিকেল - কপিরাইট আর্টিকেল লিংক

একই লেখা আমাদের সাইট নামক আরেকটি সাইটেও - কপিরাইট আর্টিকেল লিংক

এ লেখাটি সরাসরি টেক টিউনস থেকেই কপি করা হয়েছিলো ।

একই ধরনের পোস্ট এ সাইটে গেলেও পাওযা যাবে ।

সেল্প বিডি নামক সাইটেও প্রকাশিত - কপিরাইট আর্টিকেল লিংক

কাজল সিপিআই নামক আরেকটি সাইটেও প্রকাশিত কপিরাইট - কপিরাইট আর্টিকেল লিংক


হয়তো আমার অজান্তে এমন আরো অনেক কপিরাইট আর্টিকেল থাকবে । কেউ একজন লেখাগুলো কপি করেকি খুব ভালো কাজ করেছে? এতেকি সে খুব বেশী উপকৃত হয়েছে ।  টেকটিউনসে তাদেরকি কোন একাউন্ট আছে? হয়তো তারা একাধিক ফেইক একাউন্ট খুলে খুলে এ ধরনের কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত ।  কিন্তু আর কত!!! কতজন বিষয়টি অব্যাহত রাখতে থাকবে, আর আমরা সবাই সহ্য করতে থাকবো ।  এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়াকি উচিত নয় ?  আর সোচ্চার হলে সেটা কখন? সময়কি এখনো আসেনি ?  জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন থাকলো ।



সবাই ভালো থাকবেন । 
এই ঈদে আমার বাড়ীতেতো গেলেননা,
আপাতত  আমার ব্লগ সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।





সবার জন্য শুভ কামনা রইলো । 

আমার ব্লগ      ।।       ফেসবুক পেজ      ।।      ফেসবুকে আমি    ।।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 



জেনে নিন আপনার গুরুত্বপূর্ন সার্টিফিকেট কিংবা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে ফেললে কি করবেন

জেনে নিন আপনার  গুরুত্বপূর্ন সার্টিফিকেট কিংবা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হারিয়ে ফেললে কি করবেন!!!


আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো। ভালো থাকাটাই সবসময়রে প্রত্যাশা ।  আজ একটি সচেতনতা মূলক পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি ।   আশা করি কিছুটা হলেও কাজে আসবে ।  চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি ।



জীবনে চলার পথে অনেক সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয় । সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সমস্যা কিছু হারিয়ে ফেলা।  হারিয়ে ফেলা জিনিস যদি গুরুত্বপূর্ণ  না হয় তাহলে পুনরায় খুজে পাওয়ার জন্য প্রচেষ্টা থাকে না । কিন্তু হারিয়ে ফেলা জিনিস যদি হয় সার্টিফিকেট । শিক্ষা জীবনের অধ্যয়নের ফল হিসাবে পাওয়া চরম ও পরম স্বার্থকতা স্বরূপ সনদপত্র ।  সনদপত্র হারিয়ে গেলে কি করবেন চলুন ধারাবিাহিকভাবে জেনে নেই ।

আপনার হারাতে পারে এসএসসি সার্টিফিকেট, হারাতে পারে এইচএসসি সার্টি ফিকেট, হারাতে পারে অনার্স  কিংবা মাস্টার্স  এর সার্টিফিকেট এছাড়াও হারাতে পারে অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ  সার্টিফিকেট  ।

যেকোন সার্টিফিকেট হারালে আপনাকে কয়েকটি কাজ করতে হবে ।  তবে ধাপে ধাপে যদি আপনি কাজগুলো করেন তবে সেটি বুঝতে সুবিধা হবে ।


এখন এক নজরে ধাপ ধাপে জেনে নিন  সার্টিফিকেট/রেজিষ্ট্রেশন কার্ড/এডমিট কার্ড হারালে কি করবেন-

উপরোক্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহের যেকোন একটি হারালে আপনাকে সর্বপ্রথম থানায় ১টি জিডি করতে হবে ।   যেকোন ইস্যু ধানায় ডায়েরীভুক্ত করাকেই জিডি বলা হয় ।  জেনারেল ডায়েরীকেই সংক্ষিপ্ত রূপে জিডি বলা হয় । এজন্য আপনাকে বাড়তি কোন চার্জ দিতে হবে না ।  জিডি’র ১ কপি আপনার সাথে রাখবেন এবং অপর কপি আপনার সাথে সংরক্ষিত রাখবেন । প্রয়াজনীয়তার নিরীখে জিডির কয়েকটি মেইনকপি নিজের সংগ্রহে রাখুন ।  কেননা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর সংখ্যা যদি একাধিক হয়, তবে আপনাকেও একাধিক জিডি’র মেইন কপি সাবমিট করা হতে পারে ।  সকল প্রতিষ্ঠান ফটোকপি গ্রহণ করেনা ।  এছাড়া আপনার হারানো সার্টিফিকেট এর রেজিষ্ট্রেশন নং, পাশের সন, রোল নম্বর, হারানোর তারিখ ও স্থান সম্বলিত তথ্য জিডিতে উল্লেখ থাকতে হবে ।  অন্যান্য ডকুমেন্ট এর ক্ষেত্রেও প্রয়োজনীয় তথ্য সাথে রাখতে হবে  ।  তাই বিষয়টি মনে রাখা জরুরী ।  আপনার ডকুমেন্টটি যে স্থানে হারিয়েছে সে স্থানের নিকটবর্তী থানায় জিডি করবেন এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্বাক্ষর, সীল ও জিডি নাম্বার সম্বলিত ডকুমেন্টটি সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করুন ।  

অতপর পরবর্তী কাজ পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া ।  পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়ার জন্য আপনাকে আপনার হারানো ডকুমেন্ট এর রেজিষ্ট্রেশন নং, পাশের সন, রোল নম্বর এবং জিডি নাম্বার নিয়ে পত্রিকা অফিসে যেতে হবে ।  নূন্যতম ২০ শব্দের একটি বিজ্ঞাপন দিতে আপনার খরচ হতে পারে ৩৫০-৫৫০, পত্রিকা ভেদে এ রেট আরো কম বা বেশী হতে পারে ।  বিজ্ঞাপনে হারানো সার্টিফিকেটি এর রেজিষ্ট্রেশন নং, পাশের সন, রোল নম্বর এবং জিডি নাম্বার উল্লেখ থাকতে হবে ।  

এখণ আপনার কাজ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্টানের আবেদনপত্র সংগ্রহ করা । ধরুন আপনি এসএসসি সার্টিফিকেট হারিয়েছেন ।  সেক্ষেত্রে  সেখান  থেকে আপনাকে  আবেদন পত্র বা ফরম সংগ্রহ করতে হবে । 




দ্বি নকল রজিষ্ট্রেশন কার্ড  তোলার জন্য নিচের লিংক থেকে ফর্মটি ডাউনলোড করে নিন :

উদাহরণ স্বরুপ  এখানে চট্টগ্রাম বোর্ড এর ফরম এর লিংক দেয়া হলো ।

দ্বিনকল পরিচ্ছন্ন  / রেজিষ্ট্রেশন কার্ড এর জন্য আবেদন


উদাহরণস্বরুপ সনদপত্র তোলার জন্য রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের ১টি ফরমের লিংক দেয়া হলো ।
মাধ্যমিক / উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সাময়িক সনদ এর আবেদনপত্র ।

এছাড়াও আপনার প্রয়োজনীয় ফরম ডাউনলোড করে নিতে পারেন সরকারী এ সাইট থেকে । এখানে প্রায় সকল ফরম দেয়া আছে ।

ডাউনলোড করে নিন সরকারী ফরম এর ওয়েবসাইটটি থেকে ।


আবেদন ফরম সংগ্রহ করার পর এখন কাজ তা যথাযথভাবে পূরণ করা ।  পূরণ করার পর সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিষ্ঠান প্রধানের স্বাক্ষর নিয়ে আসতে হবে । তারপর বোর্ড কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ফি সোনালী ব্যাংকে বা উল্লেখিত ব্যাংকে জমা দিতে হবে ।  জমা দেয়ার কপি সংশ্লিষ্ট স্থানে এবং অপর কপি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে । সাথে হারানো ডকুমেন্টস এর ফটোকপি এবং পত্রিকায় বিজ্ঞাপন ও থানার জিডির মেইন কপিও থাকতে হবে ।

এখন আপনার কাজ শেষ কিছুদিন অপেক্ষা করুন ।  মাসখানের এর মধ্যে আপনি আপনার কাঙ্খিত ডকুমেন্টস পেয়ে যাবেন । আপনি চাইলে বাড়তি ফি দিয়ে জরুরীভাবেও আপনার ডকুমেন্ট ১-৭ দিনের মধ্যে উঠাতে পারবেন ।

আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন পরীক্ষার প্রবেশ পত্র হারিয়ে গেলে সেক্ষেত্রেও জিডি করার প্রয়োজন হতে পারে । অন্যথায় ডুপ্লিকেট প্রবেশপত্র পাওয়া যাবেনা ।  প্রতিষ্ঠান ভেদে পদ্ধতিগত দিক থেকে ভিন্নতা থাকতে পারে । তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে ।

আপনি যদি কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে কোন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর সনদ কিংবা প্রয়োজনীয় অন্য কোন ডকুমেন্ট হারিয়ে ফেলেন তবে সেক্ষেত্রে পূর্বের একই নিয়ম ফলো করুন আর নিচের লিংক থেকে ফরমটি ডাউনলোড করে নিন ।  এই ফরমের মাধ্যমে আপনি সাময়িক সনদ / দ্বিনকল সনদ / মূল সনদ/ নম্বরপত্র / রেজিষ্ট্রেশন কার্ড  / এডমিট কার্ড / ট্রান্সক্রিপ্ট ইত্যাদি তুলতে পারবেন । এটি সারা বাংলাদেশের যেকোন ডিপ্লোমা ডিগ্রীধারী ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য ।

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাময়িক সনদ / দ্বিনকল সনদ / মূল সনদ/ নম্বরপত্র / রেজিষ্ট্রেশন কার্ড  / এডমিট কার্ড / ট্রান্সক্রিপ্ট এর আবেদন পত্র ডাউনলোড করুন । 

মনে রাখবেন কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের ক্ষেত্রে আপনার আবেদনের সাথে পত্রিকার বিজ্ঞাপনের মেইন কপি এবং থানায় জিডি করার মেইন কপি জমা দিতে হবে ।  তাছাড়া  মূল রেজিষ্ট্রেশনের কপি এবং ১টি এ্ডমিট কার্ডের মূল কপিও জমা দিতে হবে ।  অন্যথায় আবেদন গ্রহণযোগ্য হবেনা ।   আর হারানো সার্টিফিকেট এর ফটোকপি ও ট্রান্সক্রিপ্টের সত্যায়িত ফটোকপিও সংযুক্ত করে দিতে পারেন ।


আপনি যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন মূল সনদ কিংবা অন্যান্য ডকুমেন্ট হারিয়ে থাকেন । তবে সেক্ষেত্রে পূর্বের একই নিয়ম ফলো করবেন আর ৩য় ধাপ হিসাবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করবেন । 


আশা করি বিষয়গুলো আপনাদের কাজে আসবে...


সবাই ভালো থাকবেন ।
এই ঈদে আমার বাড়ীতেতো গেলেননা,
আপাতত  আমার ব্লগ সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।




সবার জন্য শুভ কামনা রইলো । 

আমার ব্লগ      ।।       ফেসবুক পেজ      ।।      ফেসবুকে আমি    ।।

সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । 

একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম-এ সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ড

 একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম-এ সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ড এর আওতায় উদ্ভাবনী প্রস্তাব আহবান করা হয়েছে   ।   আপনিও অংশ নিন ।  আপনার বহুদিনের লালিত আইডিয়া বাস্তবায়ন করুন ।

আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন । আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো। ভালো থাকাটাই সবসময়রে প্রত্যাশা । গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর মাধ্যমে  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম এর উদ্যোগে নতুন নতুন আইডিয়া বাস্তবায়নের কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে ।  

Computer Hardware and Troubleshooting

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। আশা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন। কম্পিউটারের স্পীড বাড়ানোর জন্য ইতিপূর্বে বিভিন্ন টিপস দেয়ার মাধ্যমে আপনাদের সহযোগীতা করার চেষ্টা করেছি। আজ আলোচনা করবো কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বিষয়ের ট্রাবলশ্যূটিং ও মেইনটেনেন্স সম্পর্কে এবং এ সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান এর পথ নিয়ে পরবর্তী  আলোচনা । চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি  ।  

কম দামে সেরা কয়েকটি স্মার্টফোন, বেছে নিন আপনার পছন্দেরটি !!!

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। আশা করি সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছেন।  আজ ফিরে তাকাবো মোবাইলের দিকে ।  মোবাইল ক্রয় নিয়ে অনেক সময় বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয় ।  কোন মোবাইলটি ভালো সেবা দিবে । কোনটি ভালো ফিচার সম্বলিত ।  আসুন দেখে নিই কম দামের মধ্যে ভালো কিছু স্মার্টফোনের তালিকা ।  কথা না বাড়িয়ে শুরু করি  ।

গোলাম আজমের ইতিহাস

গোলাম আজমের ইতিহাস :

একজন ভাষা সৈনিক গোলাম আযমবাংলাদেশের রাজনীতির শুরু থেকে এখনপর্যন্ত এক পরিচিত নাম অধ্যাপকগোলাম আযম। জীবনের প্রথমদিকে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনেরঅন্যতম পথিকৃত হিসেবে স্মরণীয় হলেওশেষ পর্যন্ত আদালতের রায়ে একজনযুদ্ধাপরাধী হিসেবে কারাদণ্ড ভোগকরেছেন।১৯২২ সালের ৭ নভেম্বর(বাংলা ১৩২৯ সালের ৫ই অগ্রহায়ন)সালে ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের শাহ সাহেববাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন গোলামআযম। তাঁর নানা শাহ সৈয়দ আব্দুলমোনায়েম শাহ সাহেব নামে পরিচিতছিলেন।


How to get HSC result 2014 at online or mobile

How to get HSC result at online or mobile : HSC result will be published tomorrow. Anyone can get the result from mobile. Also you can get the result from website. To know HSC result from you rmobile Type HSC in your mobile message option, Them give a space and type 1st three (3) letter of your board, Then give another space and type Roll, Then give one more space and type year. Done, Now send the message to this number 16222. You can follow this rules as given below : 

HSC CTG 171704 2002 - Send To 16222 

Here HSC, then one space, then 3 character of Board, Then roll, Then year and Send to 16222

In this way anyone can get HSC result from mobile. To know HSC result by online login to this website and necessary information then submit.



HSC RESULT 2014


Bhoot FM Download

Bhoot FM Download : You can get latest and recent Bhoot FM from the link...

1. June 06, 2014

2. June 20, 2014

3. June 27, 2014

Jiboner Golpo All Episode Download

Jiboner Golpo All Episode Download :

Here You will get all episode link. Download it and run...

To Download Jiboner Golpo All Episode Download
 Go to The Website

Golden Boot of FIFA World Cup 2014

Golden Boot of FIFA World Cup 2014 : Golden Boot of FIFA World Cup 2014 has been achieved Lionel Messi of Argentina...

গোল্ডেন বল পেয়েছেন যারা:
সালনামদেশ
২০১৪লিওনেল মেসিআর্জেন্টিনা
২০১০দিয়েগো ফোরলানউরুগুয়ে
২০০৬জিনেদিন জিদানফ্রান্স
২০০২অলিভার কানজার্মানি
১৯৯৮রোনালদোব্রাজিল
১৯৯৪রোমারিওব্রাজিল
১৯৯০সালভাতোরে স্কিল্লাচ্চিইতালি
১৯৮৬দিয়েগো মারাদোনাআর্জেন্টিনা
১৯৮২পাওলো রস্সিইতালি

ইসরাইল ফিলিস্তিনের সংঘাত

যুগ যুগ ধরে ইসরাইল ফিলিস্তিনের সংঘাত অবিরাম লেগেই আছে । ফিলিস্তিনের গাজায় এখন প্রতিনিয়ত মৃত্যুর মিছিল ।  এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে । ইসরাইলের বর্বর ও মানবতাবিরোধী এ বিমান হামলা থেকে অসহায় নারী ও শিশুসহ কেউই রেহায় পাচ্ছে না ।  তাদের সহযোগীতার জন্য পাশে দাড়ানোর কেউ নেই, উপর্যুপরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ এ হামলা নীরবে সমর্থন করে যাচ্ছে । আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি । নিষ্পাপ শিশুসহ যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের জন্য গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি ও তাদের মাগফিরাত কামনা করছি ।  রমজানে ইফতারের আগে দোয়া কবুল হয়, আমরা এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মজলুমদের জন্য দোয়া করতে পারি । এ বর্বর হামলা থেকে নীরিহ মানুষদের রক্ষা এবং জালিমদের অত্যাচার বন্ধের জন্য আল্লাহর কাছে হেদায়াত কামনা করতে পারি । পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে সকল অনলাইন মিডিয়ায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে পারি । আল্লাহ আমাদের অন্তত এটুকু করার তাওফীক দান করুন ।

Domain Registration Yahoo

Domain Registration Yahoo : Domain Registration Yahoo is a big opportunity for all. Worldwide cheap rate domain and hosting provides yahoo. Everyone are so much interested to get the cheap domain. Many more people are taking domain from yahoo. So you can get this chance. For more information visit https://smallbusiness.yahoo.com/

Education Board Result of SSC/ Dakhil/ Equiavalent

Education Board Result of SSC / Dakhil / Equivalent :

To Know The Result Logon To The Site

http://www.educationboardresults.gov.bd/lite/index.php


Happy Birthday Facebook Many Many Happy Returns of The Day

Happy Birthday Facebook Many Many Happy Returns of The Day : February 04 is the birthday of Facebook. Facebook launched their activity on this day.  Million of user is using this social networking media Facebook. Best wishes for this media...   Happy Birthday Facebook... Celebrating 10 Years of Facebook Achievement...